মো. রেজাউল করিম মৃধা:: উচ্চ শিক্ষার জন্য বিশ্বের অন্যতম ইউকে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মেধাবী স্টুডেন্টরা প্রতিবছর ইউকের ইউনিভার্সিটি গুলিতে উচ্চ শিক্ষার জন্য আসেন। বেশীর ভাগ স্টুডেন্ট লেখাপড়া শেষ করলেও অনেক ঝড়ে পরেন। লেখাপড়া শেষ না করে অন্য পেশায় চলে যান। অনেকে আবার ড্রাগ জগতের সাথে পরিচিত হয়ে লেখাপড়া পরিবর্তে জীবনকে অন্ধকার জগতের সাথে জড়িয়ে পরেন। সম্প্রতি হাইয়ার এডুকেশন পলিসি ইনিস্টিডিউড (হেপি) এক সার্ভে উঠে এসেছে ইউকের ইউনিভার্সিটি গুলির শতকরা ১৬% ভাগ স্টুডেন্ট ড্রাগের সাথে জড়িয়ে পরেন। অনেক ইচ্ছার বিরুদ্ধে আবার অনেকে সখ করেও এই ড্রাগ গ্রহণ করে নিজের উজ্জ্বল ভবিষতকে ধ্বংস করে দিচ্ছেন। ড্রাগ রিলেটেড মৃত্যুর সংখ্যা বেড়েছে বলে তথ্যে উল্লেখ্য করা হয়েছে। ২০১৯ সালে অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটির সেন্ট জর্জ কলেজের ছাত্র ডানিয়েল মেরভিস মৃত্যু বরণ করেন। এরপর থেকে গবেষনা শুরু হয়। গবেষনায় আরো ভয়াবহ তথ্য উঠে এসেছে। অনেকের মৃত্যুর মূল কারণ প্রকাশ করা হয় না। মৃত্যুর পর মৃত্যুর কারণ অন্য দিকে নিয়ে যায়। কিন্তু মূল কারণ হচ্ছে ড্রাগ। ড্রাগ ব্যাবহারের কারনে ইউকের স্টুডেন্ট মৃত্যু হচ্ছে। পুলিশের চীফ কন্সট্রাবল মিক বার্টন বলেন স্টুরেন্টরা যখন ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি হলে নিজেদেরকে বেশী স্বাধীন মনে করে। এই স্বাধীনতাকে অন্য খাতে প্রবাহিত করে। তখন তারা এই অন্ধকার জগতের সাথে জড়িয়ে পরে। এই অন্ধকার জগত থেকে ফেরাতে ড্রাগ ব্যাবহারে জেরো টলারেন্স অতি গুরুত্বপূর্ণ। পলিসি এ্যাট ইউনিভার্সিটির ডিরেক্টর জন পে পুরে বলেন, শিক্ষার চেয়ে বেশী প্রয়োজন সুস্থতা। স্টুডেন্টদের সুস্থতার জন্য ইউনিভার্সিটি গুলির আরো গুরুত্ব দিতে হবে। ড্রাগ কে না বলতে হবে। জেরো টলারেন্স এক্ষেত্রে বিশেষ প্রয়োজন। ইউকের ইউনিভার্সিটি গুলি ড্রাগ জেরো টলারেন্স অত্যান্ত গুরুত্ব বহন করবে। এর ফলে শিক্ষার্থীরা যাতে নতুন করে ড্রাগ নিতে না পারে সে জন্য ইউনিভার্সিটি গুলির উদ্দ্যোগ গ্রহণ করা অতি জর