মিনিকেট নামে কিছুই বিক্রি করা যাবে না উল্লেখ করে মন্ত্রী পরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম বলেছেন,মিনিকেট নামে ধানের কোন জাত নেই। তাই মতো মিনিকেট নামে কিছু বিক্রি করা যাবে না।
এছাড়াও তিনি বলেন, চালের বস্তায় ধানের জাত লেখার জন্য মিল মালিকদের চিঠি দেয়া হয়েছে। এটি না মানলে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
বুধবার সকালে গাজীপুরের ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটে কৃষিক্ষেত্রে গবেষণা এবং মাঠ পর্যায়ে জাত ও প্রযুক্তি সম্প্রসারণ সম্পর্কিত মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন তিনি।
গাজীপুরের ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে কৃষি মন্ত্রণালযয়ের সচিব মো. সায়েদুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব এন এম জিয়াউল আলম, তথ্য ও সম্প্রচার সচিব মো. মকবুল হোসেন, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ সচিব ড. নাহিদ রশীদ, কৃষি গবেষণা কাউন্সিলের নির্বাহী চেয়ারম্যান ড. শেখ মোহাম্মদ বখতিয়ার।
অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক ড. মো. শাজাহান কবীর।
এর আগে মন্ত্রী পরিষদ সচিব ধান মিউজিয়াম ও কৃষি প্রযুক্তি প্রদর্শনী ঘুরে দেখেন।